~”আজকাল লাশগুলো আর গন্ধ ছড়াচ্ছে না, সময় পাচ্ছে কই?
ইকুয়েডরের রাস্তায় পরে থাকা অজানা লাশটাকে কে যেনো ফেলে রেখে চলে গেছে,
সেটিও প্রায় তিন স্তরের প্লাস্টিক দিয়ে প্যাকেটিং করা আছে,
ঠিক যেনো আমাজনের প্যাকিং করা কোনো পার্সেল, তবুও তাকে কেউ তুলে নিয়ে যাচ্ছে না;
কারণ, লাশটা আর গন্ধ ছড়াচ্ছে না।
গন্ধেই তো লাশের পরিচয়।
লাশগুলো নাকি ভাইরাসও ছড়াচ্ছে না,
তাহলেতো হলোই, প্রটেকশন পরে আর দাফন করতে হবে না;
বেঁচে গেলো কয়েকটা পিপিই,
আচ্ছা যদি কাফনের কাপড় বাদ দিয়ে পিপিই পরিয়ে লাশ দাফন করতে হতো?
এতোই যদি ভয়াবহ হতো এই ভাইরাস, তাহলে কি হতো?
যাক, এইসবতো আর হচ্ছে না;
আরো খারাপওতো হতে পারতো, এতো কিছু হচ্ছেনা মানে বিষয়টা ইতিবাচক;
আমাদেরকে ইতিবাচক থাকতে হবে,
কারণ, লাশগুলো আর গন্ধ ছড়াচ্ছেনা।”~
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বাংলাদেশ।
০৯.০৪.২০২০