by Rajiul Huda Dipto | May 19, 2024 | Poem
No one told me to travel a thousand miles to write a beautiful poem,
Nowhere did anyone write that poetry can be created with a calm mind,
No one wished for me to blow a life jacket’s whistle while drowning in the sea of painful memories,
No one asked how scarred one must be to call this heart a ruin,
Perhaps it wasn’t necessary to break one’s heart to write a beautiful poem,
Nor was there a lazy urge to fall in love anew,
Or the stubbornness to embrace or the regret of not meeting for the last time,
Perhaps it wasn’t necessary,
If only we could go back to the old town; get soaked in the old field after class,
If only our hearts and the covering of memories could become innocent again,
Then, perhaps, a beautiful poem could be written once more.
by Rajiul Huda Dipto | Aug 13, 2019 | English, Poem
Rajiul Huda Dipto is a professional screenplay writer and working for years in the Bangladeshi TV industry. Besides that, he introduces himself as a photographer, whose photographs have been featured in various magazines and exhibitions all around the world. Not regularly, but he publishes his works in national dailies as well. Currently, he is working as a community writer in BuzzFeed and a contributor in Getty Images.
When you die inside,
Inside of your soul,
I bet you may never know,
The fact to fill the hole,
The hole which is created,
Life means the hoax,
Not just to lay you down,
But why do I face the crux?
Hide is the criteria,
Search is the trim,
My nights are called Insomnia,
And, I only miss my dreams.
The coin I have thrown,
Have thrown inside the love pond,
I believe it is just a myth,
But will I admire my love has gone?
Now my life can be stolen,
And, I can leave the world,
But, my love will be with you,
Whether, I live or not,
When the earth shakes by itself,
Or I shake my mind,
You become the psycho,
And, I hope the God is kind,
My lips speak what your heart says,
Love takes you closer to God,
I run faster than a heartbeat,
Your eyes pierce me a lot,
Quench my thirst with your eyes,
Embellish all the beams,
My nights are called Insomnia,
And, I only miss my dreams.
by Rajiul Huda Dipto | Aug 11, 2019 | Poem
Rajiul Huda Dipto is a professional screenplay writer and working for years in the Bangladeshi TV industry. Besides that, he introduces himself as a photographer, whose photographs have been featured in various magazines and exhibitions all around the world. Not regularly, but he publishes his works in national dailies as well. Currently, he is working as a community writer in BuzzFeed and a contributor in Getty Images.
আমি তোমায় পুরোটা চাই,
ঠিক পুরোটা মানে পুরোটাই,
শাড়ীর আঁচল হাতের ঘড়ি লেপ্টে থাকুক এমনি এমনি অর্ধেক জুড়ে,
কাছে আসাটা এমন হোক যেন এক শরীরের দুটো আত্মা ভুল কামনায়,
আমি তোমায় পুরোটা চাই।
কানের উপর নাচতে থাকা চুলগুলোকে কানের পিছে গোজার মানে খুঁজতে যাইনি,
সরাতেই হলে দুটো হাত দিয়ে পেছন দিকে বেঁধে ফেলো সব ঝঞ্ঝাট,
যেমন বেঁধে রেখেছো আমাকে নামহীন এক সম্পর্কের উপর,
অর্ধেক রাতে বিদায় নেয়াটা খুন হবে কবে আমার হাতেই,
কারণ,আমি তোমায় পুরোটা চাই।
শুঁকে নিতে চাই গাল ঘেসে তোমার পড়তে থাকা নোনতা জলের বিন্দুগুলো,
নতুন করে,
ভয়ে ভয়ে নয় নির্ভয় থাক ছাদের সন্ধ্যায় আমার নামে জ্বলতে থাকা চায়ের ধোয়া,
উড়ে যাওয়া ওই প্রেমের ঘুড়ির নাটাই সূতো হোক না তবে অর্ধেক ক্ষয়,
আমি তোমায় পুরোটা চাই।
ভালোবাসা হোক অতীতের নাম,
তোমার সাথে বিরহ থাকুক,
বারংবারই প্রেমে পড়বো এই বাহানায়,
শীতের সকাল লেপ্টে থাকুক তোমার চাদরে ভাজ পড়ে থাকা সেলাই ডগায়,
হাসতে হলে দেখবো আমি অনিয়মে জন্ম নেয়া তোমার দাঁতের বেমানান সারি,
স্বপ্ন দেখলে দেখবো তবে চোখ ঘুরিয়ে হোক না রাতটা,
অর্ধেক নয়,
আমি তোমায় পুরোটা চাই।
by Rajiul Huda Dipto | Aug 11, 2019 | Poem
Rajiul Huda Dipto is a professional screenplay writer and working for years in the Bangladeshi TV industry. Besides that, he introduces himself as a photographer, whose photographs have been featured in various magazines and exhibitions all around the world. Not regularly, but he publishes his works in national dailies as well. Currently, he is working as a community writer in BuzzFeed and a contributor in Getty Images.
আমার মতো ভালোবাসতে শেখোনি এখনো,
এই কয়েক বছর,এই কয়েক বছরে তো সরকার নড়েচড়ে বসে পাল্টানোর ভয়ে,
অবলা শিশু প্রস্তুত হয় ব্যাগের ভারে কাঁধ ঝুকানোর স্বপ্নে,
প্রবাসী ছেলে প্রস্তুতি নেয় ঘরে ফেরার,
এই কয়েক বছর আগের ললাট চুম্বন যদি তুমি ভুলে গিয়ে থাকো,
তবে আমার মতো ভালোবাসতে,
শেখোনি এখনো।
আমি ভুলিনাই।
আমার মতো শুকনো ম্যাসেজ বক্স যদি তুমি কখনো দেখে না থেকে থাকো,
তবে তুমি শেখোনি এখনো,
কম ভাড়ার লোকাল বাসে জানালার ধারের সিটে বসে আমার কথা ভাবতে ভাবতে চুল উড়ার সুখে যদি না মেতে থাকো তবে,
শেখোনি এখনো,
কারো এতটা কাছে,এতোটা কাছে চলে আসার পরেও যদি আমার চেহারা তোমার স্নায়ু থমকে না দেয়,
তুমি শেখোনি এখনো।
আমার ঢঙ এ ভালোবাসতে তোমরা কেউই শেখোনি এখনো,
‘I don’t need day to love,all I need is you’,
পৃথিবীর সব কোণায় কোণায় শুকনো তাজা সব পাতায় পাতায় অট্টালিকায় উঁচু নিচু সব ভাবনায় চাইবো তোমায়,
যদি তুমি না থাকো তবে থাকবে না কেউ,
এই অসহ্য চিন্তা যদি তোমাদের কাছে হিজিবিজি লাগে,
তবে ঠিক আমার মতো কেউই তোমরা ভালোবাসতে,
শেখোনি এখনো।
আজও কি তোমরা দেহের লোভে দুই এক দিনে ফোনের পাড়ে রাতের বেলা মিনিট গুণে চর্চা করো?
আজও কি সেই ভিন্ন ভিন্ন মাংস লোভে অভিন্ন রকম কায়দা করে ইচ্ছে করে হাতটা ধরো,
আজও কি সেই এ ধার ও ধার চিপায় চিপায় আঁটসাঁট সব স্বপ্ন দেখো,
দু:খ তবে সংগী হোক,
তোমরা কেউই আমার ধাঁচে ভালোবাসতে,শেখোনি এখনো।
by Rajiul Huda Dipto | Aug 8, 2019 | Non-Fiction
Rajiul Huda Dipto is a professional screenplay writer and working for years in the Bangladeshi TV industry. Besides that, he introduces himself as a photographer, whose photographs have been featured in various magazines and exhibitions all around the world. Not regularly, but he publishes his works in national dailies as well. Currently, he is working as a community writer in BuzzFeed and a contributor in Getty Images.
ব্রিটিশ কাল এই বাংলা ছেড়ে চলে গেছে ঠিকই,কিন্তু বিকাল ও সন্ধ্যার মধ্যবর্তী সময়টা তে আজও তারা বাস করে। আমি জানিনা,এই সমস্যা শুধু আমার হয় না কি অন্য দেরও কিন্তু এই নির্দিষ্ট সময়টা কিছুটা western western মনে হয়। Western মানে হানগামা নাচানাচি typeএর নয়,এটা খুবই শান্ত ও মন খারাপ ধরনের। মনে হয় সেই সময়ের কষ্টগুলো এই বিশাল শহরের বিশাল দালান ধরে ধরে কাঁদছে আবার মনে হয় সেই সময়ের সুখগুলো আমাদের দিকে তাকিয়ে বলছে,”কি? পারলেনা তো ধরে রাখতে?”
যখন গ্রাম এলাকায় যাই,এই জিনিসটা বেশী অনুভূত হয়। ধানের চাতালের ঠান্ডা মাটিতে বিরহ বাস করে। স্যাঁতসেঁতে দেয়ালে যখন শেষ সূর্যটা তার ছাপ রেখে যেতে চায়,হুঁ হুঁ করে কাঁদতে থাকে দেয়াল বেয়ে চুইতে থাকা পানি। আর সেটা দেশের যে জায়গায় হোকনা কেন,একি সময়ে প্রতিটা দিন একি ধরনের পাখি ডাকে। আমি বলে বুঝাতে পারবোনা সেটা কেমন,ঠিক যেমন বলে বুঝাতে পারবোনা সেটা হাসি নাকি কান্না সুখ নাকি বিরহ।
আব্বুর বকাঝকার ফলশ্রুতি তে নৌকায় চড়া কম হয়েছে। তবুও,শেষ বিকালে একবার নৌকায় চড়েছিলাম। খুব বড় হইনি তখনো। দু’টো জিনিস আমার ইন্দ্রিয়জয় করছিলো। শান্ত বিকালে বৈঠার সাথে পানির যুদ্ধের আওয়াজ আর ততটাই শান্ত ভাবের নদীর পাড়ের মাটির গন্ধ। আর কোনো কথা ছিলোনা। আচ্ছা,এইটা কি সুখ ছিলো নাকি এই জমিনের হাজারটা দিনের চেপে রাখা কষ্টের অল্প রকম আভাস।
ছোটবেলার কথা মনে পড়ছে। যখন দাদী বাড়িতে যেতাম, বিশেষত ঈদে তখন ঠান্ডার সময় থাকতো। আঙিনায় এক পাশে হেঁসেল বা রান্নাঘর ছিলো। দাদী চিতাই বা ভাপাপিঠা বানাতেন। রান্নাঘরের উপরে লম্বা পাইপ দেয়া থাকতো। হ্যাঁ,এই ব্যাপারটা western. তো,সেই পাইপ দিয়ে ধোঁয়াগুলো কালচে হয়ে বের হয়ে যেত স্বাভাবিকভাবেই। অন্যরা সেই খোঁয়ার চোটে কাশিকে নিজের সংগী বানাতো ঠিকই,কিন্তু আমি তার মধ্যে এক ধরনের গন্ধ পেতাম। সেই ধোঁয়ায় একটা সুখ লাগতো,একটা নেশা লাগতো। মনে হতো,আমি প্রতিদিন সেই বিকাল-সন্ধ্যার মধ্যের সময়ে এই ধোঁয়া শুঁকতে থাকি নেশাখোরের মতো। আচ্ছা,এই কালো খোঁয়া কি আমাকে আসলেই সুখ দিয়েছিলো নাকি আমার মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়েছিলো বিরহ ইন্দ্রিয়?
আর একটা অতীত স্মৃতিতে ডুবতে চাইছি। ঢাকায় যেখানে থাকি সেখানে,৭ তলায় আমার বসবাস। Ground floor এ এই ভবনের বাচ্চারা খেলতে থাকে,চিতকার করে। এই চিতকার যেন একেকটা time machine এর ভূমিকায় অবতার হয়। আমাকে আমার ছোটবেলাতে নিয়ে যায়। আমি অনেক আদরের ছিলাম। বাসার সীমারেখার বাইরে ছোটবেলায় খেলার সুযোগ কম হয়েছে। তবে,মাঝে মাঝে যখন কোনো আত্মীয়র বাসায় যেতাম তখন লাগামহীন ঘোড়া ছিলাম। এমনি একজনের বাসার সামনে মাঠ ধরনের ছিলো। আমি শুনেছি,চাঁপাই নবাবগঞ্জ এমন একটা জেলা যেখানে মেয়ের সংখ্যা বেশী। এই অপ্রমাণিত তথ্য আমার বিশ্বাস হয়েছে। I am brought up with girls. অনেক লাজুক ধরনের ছিলাম। কিন্তু,ঘুরে ফিরে বেশীর ভাগ খেলতে হতো ওই আপু বা X Y এর সাথেই। তো,এমনি এক বিকাল সন্ধ্যার মধ্যের সময় ছিলো। যাদের বাসায় গেছি,সেও মেয়ে। আমার আজও মনে আছে,তার লাল একটা ফ্রর্ক ছিলো পড়া ছিলো তার পেছনে মাজার উপরে দু’টো ফিতা ছিলো। ওই যে থাকে না,ফ্রর্কটা টাইট করার জন্য। তো,আমি লজ্জায় কাহিল। সে বারবার তার এলাকার খেলার বন্ধুদের সাথে আমাকে মেশানোর চেষ্টা করছে। এখন ভাবলে আমি বুঝি,কত টা বেকুব ছিলাম। অনেক কষ্টে খেলতে নামলাম ‘বরফ পানি’ নাম এর বিখ্যাত খেলা। আমার মনে আছে,সেই মেয়েটা দৌড়াচ্ছিলো। এতো জোরে দৌড়াচ্ছিলো যে তার ফ্রর্ক এর ফিতা দুইটা উড়ছিলো। ছোট ফিতা বলে বেশী উড়তে পারছিলোনা ঠিকই। কিন্তু,আমার চোখে তা লেগেছিলো। এই জিনিসটা আমার মধ্যে এক ধরনের মোহ সৃষ্টি করেছিলো। আমার পা আটকিয়ে গেছিলো। একই সাথে কানে আসছিলো ওই পাখির আওয়াজ আর সন্ধ্যে বেলার মখমল ধরনের অদ্ভুত গন্ধ। কেউ আমাকে মোহের মধ্যে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়। আমার স্পষ্ট মনে আছে। আমি ঘাসের উপর পড়ে ছিলাম। আর সেই ঘাস আর মাটির ছোঁয়া আমাকে বাধ্য করছিলো আমি যেন তাদের সাথেই মিশে যায়,সেখানেই যেন শুয়ে থাকি। বিশ্বাস করুন,আমার উঠতে ইচ্ছা করেনি। আচ্ছা সেই লাল ফিতা আর এই বেনামি মোহ কি আমাকে সুখ খুঁজে পাওয়ার ঠিক নির্দেশনা দিয়েছিলো,নাকি এটি ছিলো বারবার পড়ে যাওয়া দু:খের বার্তা?
আমি স্থিরতা অনুভব করছি,বাইরে যতটা স্থিরতা ভেতরটা ঠিক ততটাই অস্থির। আমি ফেরত যেতে চাই,উত্তর খুঁজতে।